রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ এবং তার বিভাগসমূহ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ এবং তার বিভাগসমূহ ২০০০ সালে যাত্রা শুরু করে। তখন শুধুমাত্র ”কৃষি ও কৃষি সম্প্রসারণ” নামক একটি বিভাগ ছিল। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ”শস্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি” বিভাগ। প্রতিষ্ঠা লগ্নে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রিতে এবং পর্যায়ক্রমে এম,এস, এম,ফিল এবং পি, এইচ, ডি -তে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ এবং তার বিভাগসমূহ
বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ এবং তার বিভাগ সমূহে প্রায় ৭৬৩ জন ছাত্রছাত্রী অধ্যায়নরত আছেন। তার মধ্যে ৫৪৯ জন স্নাতক পর্যায়ে অধ্যায়নরত এবং ১৪৮ জন এম, এস, ৫৩ জন এম-ফিল এবং ১৩ জন পি,এইচ,ডি পর্যায়ে গবেষণারত আছেন।

ভূমিকা

বাংলাদেশের পুরাতন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম। বাংলাদেশে এটির স্থান দ্বিতীয়। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিহাস অত্যন্ত চমকপ্রদ। এটি অন্যান্য বিশ্ববিদলয়ের মত এত সহজে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য ব্যাপক গণআন্দোলন করা হয়, এবং জুলুম নির্যাতনের শিকার হন স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ আইনজীবী এবং ছাত্র-ছাত্রীরা। 

অবশেষে সকল বাধা-বিঘ্ন অতিক্রম করে ১৯৫৩ সালের ৩১ শে মার্চ প্রাদেশিক আইন সভায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা আইন পাস হয়। একই বছর ৬ই জুলাই প্রফেসর ইতরাত হোসেন জুবেরী উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পান। প্রতিষ্ঠা লগ্নে শহরের বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি বাড়ি বা দালানকোঠা ভাড়া নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম চালানো হয়।

আরও পড়ুন: সড়ক দুর্ঘটনা এবং তার কারণ ও প্রতিরোধ

বর্তমান ক্যাম্পাসে ১৯৫৮ সালে দালানকোঠা ও রাস্তাঘাট নির্মাণ শুরু হয়। ১৯৬৪ সালের ভিতর সকল অফিস আদালত একাডেমিক ভবন সহ সবকিছু  স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হয়। ১৬১ জন ছাত্রছাত্রী নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি তার একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে। ৭৫৩ একরের উপরের প্রতিষ্ঠিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমানে ছাত্রছাত্রী সংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার।

আর বর্তমানে উপাচার্য হচ্ছেন প্রফেসর ডক্টর গোলাম সাব্বির সাত্তার। 

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার ইতিহাস বাংলাদেশের অন্যান্য সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস থেকে কিছুটা ভিন্ন ধরনের। বিশ্ববিদ্যালয়টি বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী জেলা সদরে অবস্থিত।বর্তমানের রাজশাহী কলেজটির নামকরণ হয় ১৮৭৮ সালে এবং তখনই এটাকে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়।

কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন আইনের চাহিদা মেটাতে না পারলে ১৯০৯ সালে এটির অধিভুক্তি বাতিল করা হয়। আর তখনই উত্তরবঙ্গে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠার দাবি ওঠে। ১৯৪৭ সালের দেশ বিভক্তির পরে তৎকালীন সরকার বাংলাদেশের বা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সমস্ত কলেজগুলিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করার চেষ্টা করেন।

সেই সময়ে স্যাডলার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী রাজশাহীতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য জোর দাবি এবং আন্দোলন চালানো হয়। রাজশাহী শহরের ৬৪ জন বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয় ১৫ই নভেম্বর ১৯৫০ সালে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানানোর লক্ষ্যে ১০ই ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ সালে সর্বপ্রথম জনসভা করা হয়।

জনসভাটি করা হয় রাজশাহী শহরের ভুবনমোহন পার্কে। রাজশাহী শহরের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বর্তমানের রাজশাহী কলেজে সমবেত হন ১৯৫২ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারি, এ সময় তারা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ পাশের জন্য দাবি তোলেন। সেদিন মূলত রাজশাহী কলেজকেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপান্তরের জন্য দাবি এবং প্রস্তাবনা করা হয়।

আলহাজ্ব আব্দুল হামিদ এম এল এ, ১৩ই ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ সালে ভুবন মোহন পার্কে আরেকটি জনসভা করেন। এভাবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি পর্যায়ক্রমে জোরদার হয়। এই আন্দোলন চালাতে গিয়ে ১৫ জন ছাত্র কারাবন্দী হন। আবুল কালাম চৌধুরী এবং আব্দুর রহমানের নেতৃত্বে একটি ডেলিগেশন ঢাকায় যায় সরকারের সঙ্গে আলোচনার জন্য।

এই আন্দোলনে একাত্ম হন প্রখ্যাত আইনজীবী এবং পূর্ব বাংলার আইনসভার সদস্য মাদার বক্স। ৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩ সালে আরো একটি জনসভা অনুষ্ঠিত হয় ভুবন মোহন পার্কে। এই জনসভায় মাদারবক্স ঘোষণা করেন যে, রাজশাহীতে যদি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত না হয়, তবে উত্তরবঙ্গকে আমরা একটি স্বতন্ত্র প্রদেশ ঘোষণা করতে বাধ্য হব।

এই বক্তব্যে সরকারের টনক নড়ে এবং ১৯৫৩ সালের ৩১ শে মার্চে প্রাদেশিক আইনসভায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা আইন পাশ হয়। নতুন উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব পান প্রফেসর ইতরাত হোসেন জুবেরী, ১৯৫৩ সালের ৬ই জুলাই তারিখে। প্রথম রেজিস্টার ছিলেন ওসমান গনি এবং প্রথম পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ছিলেন আব্দুল করিম।

তৎকালীন আইনসভার সদস্য এবং আইনজীবী মাদার বক্স এবং সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত উপাচার্যকে যুগ্ম সম্পাদক করে ৬৪ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয় বিশ্ববিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়নের লক্ষ্যে। ৬১ ( ৫৬ জন ছাত্র এবং ৫ জন ছাত্রী) জন ছাত্রছাত্রী এবং ২০ জন শিক্ষক নিয়ে বর্তমানের রাজশাহী কলেজে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয়।

উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্যের দপ্তর হয় বর্তমানের নীলকুঠির উপর তলায়। ভোলানাথ বিশ্বেশ্বর হিন্দু একাডেমিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ও পাঠাগার তৈরি হয়। শহরের বিভিন্ন স্থানে ভাড়া করা বাড়িতে ছাত্রাবাস এবং ছাত্রীনিবাস হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বর্তমান ক্যাম্পাসে ১৯৫৮ সালে দালানকোঠা ও রাস্তাঘাট নির্মাণ শুরু হয়।

১৯৬৪ সালের ভিতর সকল অফিস আদালত একাডেমিক ভবন সহ সবকিছু বর্তমানের স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হয়।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ এবং তার বিভাগসমূহ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ ভবনটি বিশ্ববিদ্যালয়টির উত্তর পাশ দিয়ে চলে যাওয়া ট্রেন লাইনের উত্তর পাশে অবস্থিত। ইহার মৌজার নাম মেহের চন্ডী এবং থানা চন্দ্রিমা। কৃষি অনুষদ ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন তৃতীয় বিজ্ঞান ভবনে একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালিত হত। বর্তমান ভবনটি নির্মিত হয় ২০০৫ সালে। প্রতিষ্ঠা লগ্নে ডিন ছিলেন ডক্টর ও,আই জোয়ারদার।

বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২টি অনুষদ আছে। এই ১২ টি অনুষদের ভিতরে কৃষি অনুষদ অন্যতম। ১২ টি অনুষদে বিভাগের সংখ্যা ৬১ এবং এখানে মোট পাঁচটি গবেষণা ইনস্টিটিউট আছে।প্রত্যেকটা অনুষদের প্রধান হিসেবে কাজ করেন ডিন, আর অনুষদের অধীনে যে বিভাগ বা বিভাগসমূহ রয়েছে তার প্রধান হিসেবে কাজ করেন চেয়ারম্যান।

বর্তমানে কৃষি অনুষদের ডিন ড. মো. আরিফুর রহমান। কৃষি অনুষদের অধীনে মোট দুটি বিভাগ রয়েছে। একটি হলো এগ্রোনোমি এন্ড এগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন (কৃষি ও কৃষি সম্প্রসারণ), যার চেয়ারম্যান ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান। এই বিভাগটি ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।এবং আরেকটি বিভাগ ক্রপ সাইন্স এন্ড টেকনোলজি (শস্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি)।

এটার চেয়ারম্যান ডক্টর এম আল বাকি বরকতুল্লা। এই বিভাগটি ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরুর দিকে ভেটেরিনারী বিভাগ এবং ফিশারিজ বিভাগ, কৃষি অনুষদের অধীনে ছিল। বর্তমানে ২০২০ সাল থেকে এই দুইটি বিভাগ আলাদা আলাদা অনুষদ হিসাবে কাজ করছে। আসুন কৃষি অনুষদের বিভাগসমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানি-

কৃষি ও কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ

বিভাগটি প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০০ সালে। অর্থাৎ কৃষি অনুষদের প্রতিষ্ঠান লগ্ন থেকেই বিভাগটি কাজ করছে। কৃষি ও কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের বর্তমান চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর. মো: মোস্তাফিজুর রহমান এবং ডিন হচ্ছেন ডঃ মোঃ আব্দুল আলিম। বিভাগটিতে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সিট ৬০ জন ছিল।বর্তমানে এখানে মোট ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা ৩৬১ জন।

তার মধ্যে ২৭৬ জন বি.এস-সি এজি (সম্মান) শ্রেণীতে অধ্যায়নরত আছেন। এম,এস এ ৬৩ জন এম,ফিল এ ১৭ জন এবং পিএইচডি তে ৫ জন গবেষণারত আছেন।

শস্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ

বিভাগটি ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। শস্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের বর্তমান চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর এম বাকি আল বরকাতুল্লাহডিন হচ্ছেন ডঃ মোঃ আব্দুল আলিম। বিভাগটিতে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সিট ৬০ জন ছিল। বর্তমানে এখানে মোট ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা ৪০২ জন। তার মধ্যে ২৭৩ জন বি.এস-সি এজি (সম্মান) শ্রেণীতে অধ্যায়নরত আছেন।

আরও পড়ুন: কলার উৎপাদন এবং কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

এম,এস এ ৮৫ জন এম,ফিল এ ৩৬ জন এবং পিএইচডি তে ৮ জন গবেষণারত আছেন। কৃষি অনুষদের দুইটি বিভাগের অধীনে যে সমস্ত বিষয় নিয়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে সেগুলো হচ্ছে আধুনিক চাষ পদ্ধতি, সেচ ও সার ব্যবস্থাপনা, জৈব প্রযুক্তি-জৈব সার উৎপাদন, টিস্যু কালচার, উদ্ভিদ রোগ তথ্য, কৃষি সম্প্রসারণ ইত্যাদি।

কৃষি অনুষদ থেকে পাশ করা ছাত্র-ছাত্রীদের চাকুরীর সুযোগ

কৃষি প্রধান বাংলাদেশে একজন কৃষিতে গ্রাজুয়েট ছাত্র কৃষির উপরে যথেষ্ট পরিমাণ অবদান রাখতে পারে। এই ক্ষেত্রে অবশ্য তাদেরকে স্ব-স্ব ক্ষেত্রে চাকরির ব্যবস্থা করার দায়িত্ব অনেকটাই রাষ্ট্রের উপরে পড়ে।এই অনুষদ থেকে পাশ করা ছাত্র-ছাত্রীরা দেশের অন্যান্য সকল কৃষি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পাশ করা ছাত্র-ছাত্রীদের সমতুল্য হবেন। তাছাড়া-
  • সরকারি এবং বেসরকারি সকল চাকরিতে যেখানে স্নাতক সম্মান এবং মাস্টার ডিগ্রীর জন্য বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় সে সকল চাকরিতে তারা আবেদন করতে পারবেন
  • বিসিএস কৃষি এবং বিসিএস সাধারন পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন
  • সকল প্রকার কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে যেমন BARI, BRRI, WRI, BSRI ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা সম্পন্ন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে আবেদন করতে পারবেন

লেখক এর মন্তব্য

কৃষিপ্রধান আমাদের এই বাংলাদেশ। এখানে কৃষিবিদদের গুরুত্ব অপরিসীম। এইচএসসি বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশের পরে একজন ছাত্র অনেক সময় সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন যে, তিনি কোন বিষয়ে পড়াশোনা করবেন। অনেক সময় একই বিষয়ে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সুযোগ পেয়ে তারা দিশেহারা হয়ে পরেন এই ভেবে যে, নির্দিষ্ট সাবজেক্টটি কোথায় পড়বেন।

অনুষদ এবং বিভাগ হিসেবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ যথেষ্ট সংগঠিত। তাছাড়া দেশের পুরাতন এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির সুযোগ পাওয়াটা যেমন কঠিন তেমনি ভর্তির সুযোগ পেলে নিজের জীবন গড়ার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।


তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া এবং সরজমিনে ভ্রমণ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

তাবিনতান ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url